রহিম আলী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি:
“আজ পহেলা বৈশাখ ১৪২৯, বাংলা নববর্ষের এই উৎসবমূখর দিনে দেশ-বিদেশের সকল বাংলাদেশীদের জানাই আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা। আবহমানকাল ধরে নতুন আঙ্গিক, রূপ, বর্ণ ও বৈচিত্র নিয়ে জাতির জীবনে বার বার ঘুরে আসে এই পহেলা বৈশাখ। আবহমানকাল ধরে গড়ে উঠা আমাদের ভাষা এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অহংকার মিশে থাকে নতুন বছরের শুভাগমনে। আমাদের হৃদয়ে উদ্ভাসিত হয় দেশমাতৃকার অতীত গৌরব ও ঐশ্বর্য। আমাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের বিশালত্ত্ব, শাশ্বত প্রাচীনতা পবিত্র এক অবিচ্ছেদ্য বন্ধনে আবদ্ধ,
তাই ১লা বৈশাখের এদিনে এক উদ্দীপ্ত প্রেরণায় জেগে উঠে জাতির আত্মপরিচয়। প্রতিবছর নববর্ষ হিরন্ময় অতীতের আলোকে সম্মুখ পানে, অগ্রগতির পথে এগিয়ে যেতে তাগিদ দেয়।
বাংলা নববর্ষ আমাদের জাতীয় জীবনের সংস্কৃতির দ্যোতক। বাংলা সন-তারিখ আমাদের প্রাত্যহিক জীবন, দৈনন্দিন অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের অপরিহার্য অনুষঙ্গ, তাই এটি জাতীয় সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ।
নববর্ষের প্রথম দিনে লোক কল্যাণ সংস্থা সকলের কল্যাণ কামনা করেন। নতুন বছর সবার জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল সুখ। বাংলাদেশের প্রতিটি ঘরে প্রবাহিত হোক শান্তির অমিয় ধারা, সবার জীবন হয়ে উঠুক সমৃদ্ধময়। বৈশাখের বহ্নিতাপে সমাজ থেকে চিরতরে বিদায় হোক অসত্য, অন্যায়, অনাচার ও অশান্তি। নববর্ষের এই নতুন সকালে মহান আল্লাহর কাছে সকলের ব্যক্তিগত, পারিবারিক এবং জাতীয় সকল পর্যায়ে সুখ ও শান্তি কামনা করেন। বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যে মানুষরা মৃত্যুবরণ করেছেন তাদের আত্মার মাগফিরাত, শান্তি ও সুস্থতা কামনা করেছেন।
কেননা,
১৪২৯ বাংলা সনের নতুন প্রভাতের প্রথম আলোতে
লোক কল্যাণ সংস্থা (একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন) সারা বছর স্বেচ্ছায় রক্তদান থেকে শুরু করে তারা ফ্রি রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ক্যাম্পেইন করে থাকেন এবং অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ান , পরবর্তী এই নতুন বছর গুলোতে যেন দাঁড়াতে পারে এই দোয়া কামনা করছি । আবারও অত্র পরিবারের পক্ষ থেকে দেশবাসীকে জানাই শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
শুভ নববর্ষ ১৪২৯।”