জগন্নাথপুরে শতাধিক পরিবার পারাপারের একমাত্র সাকোঁ ভেঙ্গে গেছে

জগন্নাথপুরে শতাধিক পরিবার পারাপারের একমাত্র সাকোঁ ভেঙ্গে গেছে


ইকবাল হোসাইন জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ)

মুক্তিযুদ্ধের পর থেকেই এই সাকোঁ দিয়ে পারাপার হয় শতাধিক পরিবার, এখন সেই সাকোঁই নেই সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার পৌর শহরের নলজুর নদীর তীরে গড়ে উঠা গ্রাম হাসিমাবাদ। গ্রামবাসির কাছ থেকে জানা যায় যে, মুক্তিযুদ্ধের পূর্ব থেকে এই গ্রামে বাস করে আসছে তাদের পূর্ব পুরুষ। তারা আর জানায় সব সময় আমাদের যাতায়াত করতে সমস্যা হয় । জগন্নাথপুরে শতাধিক পরিবারে পারাপারের একমাত্র সাকোঁ ভেঙ্গে গেছে | আজকের আলো

প্রসূতি মহিলাদের হাসপাতালে নিয়ে যেতে হলে গাড়ী নদীর এপাড়ে আনা য়ায় না। ফলে অনেক খানী রাস্তা প্রসূতি মহিলাদের অন্য কোন মাধ্যমে নদী পাড় করতে হয়।  শীতকালে নদীর পানি শুকিয়ে গেলে নদী মাঝখানে বেড়িবাধ দিয়ে পাড়াপাড় হয় নদীর ওপাড়ের মানুষ। কিন্তু  বর্ষাকালে নদীর পানি বৃদ্ধি পেলে সাকোঁ দিয়ে পাড়াপাড় হতে হয় গ্রামবাসিদের। জগন্নাথপুরে শতাধিক পরিবারে পারাপারের একমাত্র সাকোঁ ভেঙ্গে গেছে | আজকের আলো

এই নদী দিয়ে বর্ষাকালে পণ্যবাহী নৌকা চলাচল করে । ফলে প্রায় সময় নদীতে দেওয়া সাকোঁর সাথে ধাক্কা খেয়ে দূর্ঘটনা ঘঠে। কিছু দিন পূর্বে একটি মালবাহী নৌকার সাথে ধাক্কা লেঘে একমাত্র সাকোঁটি ভেঙ্গে গেছে। ফলে হাসিমাবাদ এলাকার মানুষের যাতায়াতে চরম দূর্ভোগ পোয়াতে হচ্ছে। 

এব্যাপারে জগন্নাথপুর পৌরসভার মেয়র আক্তারুজামান আক্তার বলেন, ওয়ার্ড  কাউন্সির সাথে যোগাযোগ করেন এবং তিনি আর বলেন বর্ষাকালেতো সাকো রাখতে পারবে না! কারন সব সময় নৌকা চলাচল করবে। জগন্নাথপুর পৌরসভার কাউন্সির কৃষ্ণ চন্দ কৃষ্ণ বলেন -আমি অতিসত্ব সাকো মেরামত করছি।



*

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
নবীনতর পূর্বতন