নিজস্ব প্রতিবেদক
সিলেট বিভাগীয় কমিশনার মশিউর রহমান বলেছেন, করোনা ভাইরাসের মাঝে ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে হাওরের ধান কাটার শ্রমিকের কোন সংকট নেই। তিনশতাধিক কম্পাইন্ড হারভেস্ট্রার ধান কাটার মেশিন সুনামগঞ্জের হাওর গুলোতে ধান কাটতেছে । এছাড়া স্থানীয় ও বাইরের জেলার ৩ লাখ শ্রমিক গভীর হাওর এলাকায় ধান কাটতেছেন। প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে চলতি মাসের মধ্যে হাওরের প্রায় শতভাগ ধান কাটা শেষ হয়ে যাবে। গেল দুই বছর যাবৎ কৃষকরা উৎপাদিত ফসলের নায্য মুল্য পাচ্ছেন। একারণে উচ্চ ফলন শীল জাতের ধানের আবাদ বেশি হচ্ছে। সরকার ও প্রশাসন হাওরের ধান কাটায় সব সময় কৃষকের পাশে রয়েছেন।
আজ সোমবার দুপুরে সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলার সেলিমগঞ্জ বাজারের পার্শ্ববর্তী পাকনার হাওরে উচ্চ ফলনশীল জাতের ধানা কাটার উদ্ধোধন শেষে সাংবাদিকদের সামনে প্রধান অতিথি’র বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সিলেট অঞ্চলের কৃষি বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক দিলীপ কুমার অধিকারী, জেলা প্রশাসক মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ পরিচালক রাশেদ ইকবাল, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক মোঃ ফরিদুল হাসান, সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ সবিবুর রহমান, জামালগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ইকবাল আল আজাদ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বিশ্বজিত দেব,উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান গোলাম জিলানী আফিন্দি রাজু, বীনা রানী দাস, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী, উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ মিছবাহ উদ্দিনসহ স্থানীয় গণমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।