ডেস্ক রিপোর্ট
সুনামগঞ্জ দিরাইয়ের রাজানগর ইউনিয়নের ফাতেমানগর খাল পাড় হাটির মোঃ ইরফান আলী ও উমেদ নগর গ্রামের মোঃ হান্নান মিয়ার মাঝে নদীর পাড়ে হাঁস ছড়ানো নিয়ে আজ বৃহস্পতিবার সকালে এক ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে এতে উভয় পক্ষে অর্ধশতাধিক লোক আহত হয়েছেন, আহতরা হলেন ইরফান আলীর পক্ষে ইয়াসীন মিয়া (২৮)নাসির (৩০) সাজ্জাদ (২৫) নুর ইসলাম (৩০) নাইম(২২)আনোয়ার হোসেন খাজা (৪০)আউয়াল মিয়া(৪০)ইরফান আলী (৫০)রেদওয়ান (২০)আসকীর (২২)শপিকুল ইসলাম(৫৪) শাহীন(৩০)ইলিয়াস(৩৫)ফয়সল(৩৫) হান্নান মিয়ার পক্ষে আহত হয়েছেন রজব আলী (৫০) ফয়সল(৪০)জিয়াবুর(৩৮)আলমগীর(২০)কদ্দুস মিয়া (৫৫)আজহার(৩০)খালেদ মিয়া(৩২) গুরুতর জখমীদের মাঝে অনেককেই সিলেট উসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেছে দিরাই উপজেলা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। জানা যায় উমেদনগরের হান্নান মিয়ার পালিত হাসের পাল ইরফান আলীর নদী ঘাট দিয়ে উঠা নামা করায়, এবং নদী ঘাটের পানি নষ্ট করায় হাস নামাতে বাঁধা প্রদান করেন ইরফান আলী এতে ক্ষুব্ধ হয়ে হান্নান মিয়ার দলবল ইরফান আলীর ঘরবাড়ি লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুঁড়তে থাকেন এক পর্যায়ে ইরফান আলী তার ভাই ভাতিজা নিয়ে বের হলে উমেনগর হান্নান মিয়ার দলবল ইরফান আলীর ঘরবাড়ি ঘেরাও করে অতর্কিত হামলা চালিয়ে বেশ ঘরবাড়ি ভাংচুর করে এতে ইরফান আলী অসহায় হয়ে মসজিদের মাইকে তাদেরকে বাঁচানোর আওভান করলে স্হানীয় লোকজন এগিয়ে আসে,পরে দিরাই থানা পুলিশ ঘন্টা খানেক পরে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। রিপোর্ট লিখা পর্যন্ত উভয় পক্ষের কেউই মামলা করেননি। দিরাই থানা পুলিশ এব্যাপারে এর সঠিক তদন্ত করে দেখবেন বলে জানান।