স্টাফ রিপোর্টার
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলায় রানীগঞ্জ ইউনিয়নের নারিকেলতলা গ্রামের বিদেশ ফেরত তরুণীর অন্তঃসত্ত্বা ঘটনা সম্পূর্ন মিথ্যা ও কুচক্রি মহলের চক্রান্ত বলে দাবি করেন তরুণীর পিতা কানু মিয়া।
সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় কানু মিয়া তাহার বাড়িতে অবস্থান করছেন। তিনি আমাদেরকে জানান আমার মেয়ে গত বছর সৌদি আরব থেকে দেশে ফিরে আসে করুনা মহামারির জন্য আর যেতে পারে নি। কিছু দিন বাড়িতে অবস্থান করার পর, সে তার খালার বাড়িতে বেড়াতে চলে যায় , এখন সে তার খালার বাড়িতে অবস্থান করছে।
তিনি আরো বলেন, আমার মেয়ে অন্তঃসত্ত্বা নামে বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় খবর চাপা হয়েছে যা সম্পুর্ন বানোয়াট মিথ্যা বলে তিনি দাবি করেন , একজন গরিবের মেয়ে নামে সংবাদ মাধ্যম গুলিতে যে অপ্রচার হচ্ছে যা সমাজের চোখে আমি হেনস্ত হচ্ছি যা আমার মেয়ে ভবিষ্যৎ জীবনে প্রভাব ফেলতে পারে।
মেয়েটির বর্তমান বসয় ১৯ বছর পার হয়েছে তার জন্ম সনদ অনুযায়ী জানা যায়।
রানীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আবুল কালাম সাথে মুটোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, কানু মিয়ার মেয়ে অন্তঃসত্ত্বা ব্যাপারে আমি লোক মুখে শুনেছি, এ ব্যাপারে আমি নিশ্চিত হয়ে কিছু বলতে পারবো না,
জগন্নাথপুর উপজেলার নার্স জ্যোৎস্না বেগম সাথে মুটোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেল ২৬ জানুয়ারি আমার কাছে কোন গর্ভপাত করানোর জন্য রানীগঞ্জ ইউনিয়ন থেকে কোন রোগী আসে নি বলে তিনি জানান।
এলাকাবাসীর সুত্রে জানা যায় যে, মেয়েটি বেশ কয়েক বছর সৌদি আরব ও জর্দান কাজ করে দেশে ফিরে আসে গত বছরের দিকে। এর পর সে কিছু দিন বাড়িতে থাকার পর তার খালার বাসায় চলে যায়।
জামিল রহমানের পিতা জানান আমার ছেলে এসব কোন কিছুই তে জড়িত নয়, সব কিছু গুজব। আমি কাউকে হুমকি দেইনি। কানু মিয়া আমার প্রতিবেশি আমি তাকে আমার ভাইয়ের মত ভালোবাসি। কেবা কারা আমার সম্মান হানির জন্য এসব রটাচ্ছে তা আমার জানা নেই।